প্রবাসী আয় রিপোর্টিং পাসে সংখ্যায় ২৩ তারিখে দেশের প্রবাসী রেমিটেন্স আসে বা ১৬৪ কোটি ৬১ লাখ ডলার। এই হিসাবে একই সংখ্যা সাত কোটি, গত বছরের একই সংখ্যা ২১ ভাগ সংখ্যা ৪৭ শতাংশ। ২০২৩-এর মার্চ মাসে রিপোর্টের সংখ্যা পাঁচ লাখ ৭৭ সংখ্যা। গোটা সাত কোটি টাকা।
অ্যাকাউন্টে প্রথম ফল ২৩ (১-২৩ এপ্রিল) এই আয় বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ১৮ হাজার ১০৭ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১১০ টাকা ধরে)। রাজ্য মাস জানুয়ারিতে রাজ্যবাসী আয় সংখ্যাল ২১০ কোটি মুদ্রা।
গত বাংলাদেশ ব্যাংক রেমিট্যান্স ওয়ান প্রবাসী আয়ের এই হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে। আমার হিসাব অনুযায়ী, সমর্থনের জন্য প্রথম প্রথম পাতার অ্যাকাউন্টিং ভিডিওতে মোট ১৬৪ কোটি ৬১ সংখ্যার তথ্য জানান।
২৩ দিনে প্রবাসী আয় এলো ১৬৪ কোটি ডলার
এর মধ্যে রাষ্ট্রমালিকান মালিকানাধীন মালিকানাগুলো ১৭ কোটি টাকার অঙ্কের, বিশেষ একটি ব্যাংকের ৬ কোটি টাকার অঙ্কগুলো, ব্যক্তিগত ব্যাংকগুলো ১৪০ কোটি ৪০ লাখ ডলার ও বিদেশি ৩৫ লাখ ডলার।
এর আগে ১৯৮ কোটি ৯৮ ডিসেম্বর তারিখে এবং নভেম্বরে ১৯৩ কোটি ডলারের প্রবাসী ইনকাম জন্য। সব মালিক গত ২০২৩ দেশের প্রবাসী ইনকাম সংখ্যাল ২ হাজার ১৯০ কোটি ডলার, যা ২০২২ সালে ছিল ২ হাজার ১৩০ কোটি ডলার। এর মধ্যে, ২০২৩ সালে প্রবাসী ইনকাম প্রায় ৩ শতাংশ। এর আগে ২০২১ সালে ২ হাজার ২০৭ কোটি ডলার, ২০২০ সালে ২ হাজার১৭৩ কোটি ডলার এবং ২০১৯ সালে
আরো পড়ুনঃ Redmi Note 10 ফোনের সম্পূর্ণ বাংলা রিভিউ
১ হাজার ৮৩৩ কোটি কোটি টাকা আসে।
প্রবাসী ইনকাম কেনার জন্য এখন টাকার অঙ্কের মূল্য দেওয়া হচ্ছে ১১০ টাকা। তবে কার্ড-ক্রেটসংগঠন ১২০ সংখ্যার কারণে বেশি দামে প্রবাসী আয় কিনছে।
