দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করার দোয়া । চোখের জ্যোতি ফিরে পাওয়ার আমল ।
দৃষ্টিশক্তি
সুপ্রিয় পাঠক । আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহ । আপনাদের সকলের সুস্থতা এবং দীর্ঘায়ু কামনা করে শুরু করছি নির্ধারিত বিষয়ে আলোচনা । আজকের আলোচ্য বিষয় দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করার দোয়া এবং চোখের জ্যোতি ফিরে পাওয়ার আমল । পুরো আর্টিকেলটি পড়ুন। উপকৃত হবেন নিশ্চিত ।
চোখের নেয়ামত:
মহান আল্লাহ তাআলার শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি মানুষ । মানুষের চেহারাকে তিনি নিজ কুদরতি হাত দ্বারা সাজিয়েছেন ।
মানুষের সাড়ে তিন হাত দেহের মধ্যে দিয়েছেন অসংখ্য নেয়ামত । তার মধ্যে প্রধান একটি নেয়ামত হলো চোখ । চোখের সমর্থক বোধক শব্দ অনেক । যেমন: চক্ষু ,লোচন, নয়ন নেত্র ,আঁখি ইত্যাদি ।
চোখের আরবী শব্দ হলো আইনুন । পবিত্র কোরআনে চোখ সম্পর্কে বহু আলোচনা এসেছে ।
اَلَمۡ نَجۡعَلۡ لَّہٗ عَیۡنَیۡنِ ۙ
অনুবাদ: আমি (আল্লাহ )কি তার জন্য সৃষ্টি করিনি দুই চোখ ? (সুরা বালাদ, আয়াত নং ৮)
হাদীসের নববীর মধ্যেও চোখ নিয়ে একাধিক বর্ণনা পাওয়া যায় । সেগুলো উল্লেখ করে কথার ঝাঁপি বাড়াতে চাই না । শুধু এতোটুকুই বলবো চোখের নেয়ামত যারা পেয়েছেন তাদের শুকরিয়া আদায় করা প্রয়োজন । এবং চোখকে ভালো রাখতে বিভিন্ন দোয়া-দরুদ পড়া উচিত। ধারাবাহিকভাবে সেগুলো বর্ণনা করছি ।
দৃষ্টিশক্তি হেফাজতের দোয়া :
اللَّهُمَّ عَافِنِي فِي بَدَنِي، اللَّهُمَّ عَافِنِي فِي سَمْعِي، اللَّهُمَّ عَافِنِي فِي بَصَرِي، لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ.
অনুবাদ: হে আল্লাহ ! তুমি আমাকে শারীরিক সুস্থতা দান করো ৷ হে আল্লাহ ! তুমি আমার শ্রবণশক্তির নিরাপত্তা দান করো৷ হে আল্লাহ তুমি আমার দৃষ্টিশক্তিতে নিরাপত্তা ও শান্তি দান করো ৷ তুমি ছাড়া কোন মাবুদ নেই ৷
শরীর এবং অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের হেফাজতের লক্ষ্যে দৈনিক ফজরের নামাজের পর তিনবার করে দুআটি পড়তে হবে ৷ ( আবু দাউদ: হাদীস নং৫০৯০)
দৃষ্টিশক্তি হেফাজতের দোয়াটির বাংলা উচ্চারণ:
আল্লাহুম্মা আ-ফিনি ফি বাদানি, আল্লাহুম্মা আ-ফিনি ফি ফি সাম-ই , আল্লাহুম্মা আ-ফিনি ফি বাসারি, লা ইলাহা ইল্লা আনতা ।
দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাওয়ার প্রসিদ্ধ দোয়া :
فَکَشَفۡنَا عَنۡکَ غِطَآءَکَ فَبَصَرُکَ الۡیَوۡمَ حَدِیۡدٌ
বাংলা উচ্চারণ: ফাকাশাফনা আংকা গিতায়াকা ফাবাসারুকাল ইয়াওমা হাদীদ। (সূরা কাফ-২২ )
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধির দোয়া :
اللهم اني اعوذ بك من شر سمعي ومن شر بصري ومن شر لساني و من شر قلبي ومن شر منيى.
অনুবাদ: হে আল্লাহ আমি আপনার কাছে আমার কানের অপকারিতা, চোখের অপকারিতা ,জবানের অপকারিতা ,অন্তরের অপকারিতা এবং বীর্যের অপকারিতা থেকে থেকে আশ্রয় চাই ।
( মিশকাত, আবু দাউদ, হাদীস নং ১৫৫১)
দোয়াটির বাংলা উচ্চারণ:
আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন শাররি সাময়ি,ওয়া মিন শাররি বাসারি,ওয়া মিন শাররি লিসানি,ওয়া মিন শাররি কালবি,ওয়া মিন শাররি মানিয়্যি ।
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধির আমল :
আগে–পরে তিনবার দরুদ শরীফ পাঠ করে প্রত্যেক নামাজের পর ১১ বার ইয়া নূর ( يا نور ) পড়বে । অতঃপর শাহাদাত আঙ্গুলে ফুঁক দিয়ে ওই আঙ্গুল চোখে মুছবে । এটি দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধির জন্য খুব উপকারী একটি আমল ।
দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধির আরও দুটি আমল :
১. দৃষ্টিশক্তি যার কমে গেছে ফরজ নামাজের পর সে ব্যক্তি নিচের আয়াতটি পাঁচবার তেলাওয়াত করে হাতের আঙ্গুলগুলোতে ফুঁক দিয়ে চোখে মুছবেন । ইনশাআল্লাহ দৃষ্টিশক্তি ভালো হয়ে যাবে ।
اَللّٰہُ نُوۡرُ السَّمٰوٰتِ وَالۡاَرۡضِ ؕ مَثَلُ نُوۡرِہٖ کَمِشۡکٰوۃٍ فِیۡہَا مِصۡبَاحٌ ؕ اَلۡمِصۡبَاحُ فِیۡ زُجَاجَۃٍ ؕ اَلزُّجَاجَۃُ کَاَنَّہَا کَوۡکَبٌ دُرِّیٌّ یُّوۡقَدُ مِنۡ شَجَرَۃٍ مُّبٰرَکَۃٍ زَیۡتُوۡنَۃٍ لَّا شَرۡقِیَّۃٍ وَّلَا غَرۡبِیَّۃٍ ۙ یَّکَادُ زَیۡتُہَا یُضِیۡٓءُ وَلَوۡ لَمۡ تَمۡسَسۡہُ نَارٌ ؕ نُوۡرٌ عَلٰی نُوۡرٍ ؕ یَہۡدِی اللّٰہُ لِنُوۡرِہٖ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَیَضۡرِبُ اللّٰہُ الۡاَمۡثَالَ لِلنَّاسِ ؕ وَاللّٰہُ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ ۙ
পড়ুন – কাতার আইডি চেক করার নিয়ম
অনুবাদ: আল্লাহ নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের জ্যোতি, তাঁর জ্যোতির উদাহরণ যেন একটি কুলঙ্গি, যাতে আছে একটি প্রদীপ, প্রদীপটি একটি কাঁচপাত্রে স্থাপিত, কাঁচপাত্রটি উজ্জ্বল নক্ষত্র সদৃশ্য। তাতে পুতঃপবিত্র যয়তুন বৃক্ষের তৈল প্রজ্বলিত হয়, যা পূর্বমুখী নয় এবং পশ্চিমমুখীও নয়। অগ্নি স্পর্শ না করলেও তার তৈল যেন আলোকিত হওয়ার নিকটবর্তী। জ্যোতির উপর জ্যোতি। আল্লাহ যাকে ইচ্ছা পথ দেখান তাঁর জ্যোতির দিকে। আল্লাহ মানুষের জন্যে দৃষ্টান্তসমূহ বর্ণনা করেন এবং আল্লাহ সব বিষয়ে জ্ঞাত।(আন নূর – ৩৫)
২. দৃষ্টিশক্তির দুর্বলতার জন্য নিচের দোয়াটি পাঠ করে ফুঁক দেওয়া খুবই উপকারী ।
يا سميع يا مجيب يا سميع الدعائي يا لطيف لما يشاء يحفظ علي بصري
বাংলা উচ্চারণ: ইয়া সামিয়ু ,ইয়া মুজিবু,ইয়া সামিয়ুদ্দুআ,ইয়া লাতিফুল লিমা ইশা,ইয়াহফাজা আলাইয়া বাসারি ।
রাতকানা রোগ দূর করার দোয়া:
১. সুরা কিয়ামা তেলাওয়াত করে সুরমার ওপর ফুঁক দিয়ে রাতকানা রোগীর চোখে লাগাবেন । ভালো হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
২. মহান আল্লাহর সিফাতি নাম ইয়া শাকুরু ( يا شكور )
১০ বার পাঠ করে রাতকানা রোগীর চোখে ফুঁক দিবেন ।
৩. দিনকানা রোগীর জন্য সকাল-সন্ধ্যা ১০০ বার নিচের আয়াত তেলাওয়াত করা খুবই উপকারী ।
وَقَالَ الَّذِی اشۡتَرٰىہُ مِنۡ مِّصۡرَ لِامۡرَاَتِہٖۤ اَکۡرِمِیۡ مَثۡوٰىہُ عَسٰۤی اَنۡ یَّنۡفَعَنَاۤ اَوۡ نَتَّخِذَہٗ وَلَدًا ؕ وَکَذٰلِکَ مَکَّنَّا لِیُوۡسُفَ فِی الۡاَرۡضِ ۫ وَلِنُعَلِّمَہٗ مِنۡ تَاۡوِیۡلِ الۡاَحَادِیۡثِ ؕ وَاللّٰہُ غَالِبٌ عَلٰۤی اَمۡرِہٖ وَلٰکِنَّ اَکۡثَرَ النَّاسِ لَا یَعۡلَمُوۡنَ
অনুবাদ:মিসরে যে ব্যক্তি তাকে ক্রয় করল, সে তার স্ত্রীকে বললঃ একে সম্মানে রাখ। সম্ভবতঃ সে আমাদের কাছে আসবে অথবা আমরা তাকে পুত্ররূপে গ্রহণ করে নেব। এমনিভাবে আমি ইউসুফকে এদেশে প্রতিষ্ঠিত করলাম এবং এ জন্যে যে তাকে বাক্যাদির পূর্ণ মর্ম অনুধাবনের পদ্ধতি বিষয়ে শিক্ষা দেই। আল্লাহ নিজ কাজে প্রবল থাকেন, কিন্তু অধিকাংশ লোক তা জানে না।(ইউসুফ – ২১)
চোখের জমাট পানি দূর করার দোয়া:
যদি কারো চোখের মধ্যে পানি জমে যায়, তাহলে সাতবার নিচের দোয়াটি পাঠ করে তার চোখে ফুঁক দিবেন । নিয়মিত আমলে ফায়দা হবে ইনশাআল্লাহ ।
اللهم نور بصري واجمله الوارث وارني في العدوثا رب وانصرني على من ظلمني .
বাংলা উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা নাওয়ির বাসারি,ওইজমুল হুল ওয়ারিসি ,ওআরিনি ফিল ইদ্দায়ি সারি, ওয়ানসুরনি আলা মান জালামানী ।
চোখের জখম ভালো করার দুটি আমল :
১. চোখের জখমে সূরা আল হুমাজা তেলাওয়াত করে ফুঁক দিলে সুস্থ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ ।
২. কারো চোখ জখম হলে কিংবা আঘাত লাগলে ১১ বার আন নাফিয়ুল বারী ( النافع الباري ) পড়ে চোখে ফুঁক দিবেন ।
চোখের ছানি দূর করার দুটি আমল :
১. নিচের আয়াত প্রত্যেক ফরজ নামাজের পর তিনবার তেলাওয়াত করে আঙ্গুলের ওপর ফুঁক দিয়ে চোখে মুছবেন। এটি ছানি পড়া ভালো হওয়ার জন্য খুবই উপকারী ।
لَقَدۡ کُنۡتَ فِیۡ غَفۡلَۃٍ مِّنۡ ہٰذَا( فَکَشَفۡنَا عَنۡکَ غِطَآءَکَ فَبَصَرُکَ الۡیَوۡمَ حَدِیۡدٌ )
অনুবাদ:তুমি তো এই দিন সম্পর্কে উদাসীন ছিলে। এখন তোমার কাছ থেকে যবনিকা সরিয়ে দিয়েছি। ফলে আজ তোমার দৃষ্টি সুতীক্ষ্ন। (ক্বাফ – ২২)
ব্রাকেটের মধ্যস্থিত আয়াতটুকু পড়বেন ।
২. সুরমার উপর সুরা ইয়াসিন পড়ে ফুঁক দিয়ে চোখে লাগাবেন । চোখের ছানি ভালো হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ ।
চোখ সাদা হওয়ার রোগ দূর করার দোয়া:
১. সূরা ইখলাস তিনবার তেলাওয়াত করে চোখে ফুঁক দিলে সাদা হওয়ার রোগ দূর হবে ইনশাআল্লাহ।
২. নিচের আয়াতটি লিখে কাছে রাখলে এই রোগ থেকে নিরাপদে থাকা যাবে ।
وَمَا لَنَاۤ اَلَّا نَتَوَکَّلَ عَلَی اللّٰہِ وَقَدۡ ہَدٰىنَا سُبُلَنَا ؕ وَلَنَصۡبِرَنَّ عَلٰی مَاۤ اٰذَیۡتُمُوۡنَا ؕ وَعَلَی اللّٰہِ فَلۡیَتَوَکَّلِ الۡمُتَوَکِّلُوۡنَ ٪
অনুবাদ:আমাদের আল্লাহর উপর ভরসা না করার কি কারণ থাকতে পারে, অথচ তিনি আমাদেরকে আমাদের পথ বলে দিয়েছেন। তোমরা আমাদেরকে যে পীড়ন করেছ, তজ্জন্যে আমরা সবর করব। ভরসাকারিগণের আল্লাহর উপরই ভরসা করা উচিত। (সূরা ইব্রাহীম – ১২)
৩. সূরা হা মিম সাজদা লিখে বৃষ্টির পানি দ্বারা ধুয়ে ওই পানিতে সুরমা গুলিয়ে চোখে ব্যবহার করলে এই রোগ ভালো হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ । এটি পরীক্ষিত একটি আমল ।
চোখ ওঠা ভালো করার দোয়া:
১. ফজরের নামাজের সুন্নাত ও ফরজের মধ্যবর্তী সময়ে সূরা মূলক তেলাওয়াত করে চোখ ওঠা রোগীর চোখে ফুঁক দিলে সুস্থ হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
২. ১৫ বার নিচের আয়াত তেলাওয়াত করে রোগীর চোখে ফুঁক দিবেন চোখ ভালো হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
رَبَّنَاۤ اَتۡمِمۡ لَنَا نُوۡرَنَا وَاغۡفِرۡ لَنَا ۚ اِنَّکَ عَلٰی کُلِّ شَیۡءٍ قَدِیۡرٌ
(সূরা আত তাহরীম – ৮)
৩. কারো চোখ উঠলে দৈনিক নিচের আয়াতগুলো তিনবার তেলাওয়াত করে ফুঁক দিবেন ইনশাল্লাহ চোখ ওঠা ভালো হয়ে যাবে ।
اَللّٰہُ نُوۡرُ السَّمٰوٰتِ وَالۡاَرۡضِ ؕ مَثَلُ نُوۡرِہٖ کَمِشۡکٰوۃٍ فِیۡہَا مِصۡبَاحٌ ؕ اَلۡمِصۡبَاحُ فِیۡ زُجَاجَۃٍ ؕ اَلزُّجَاجَۃُ کَاَنَّہَا کَوۡکَبٌ دُرِّیٌّ یُّوۡقَدُ مِنۡ شَجَرَۃٍ مُّبٰرَکَۃٍ زَیۡتُوۡنَۃٍ لَّا شَرۡقِیَّۃٍ وَّلَا غَرۡبِیَّۃٍ ۙ یَّکَادُ زَیۡتُہَا یُضِیۡٓءُ وَلَوۡ لَمۡ تَمۡسَسۡہُ نَارٌ ؕ نُوۡرٌ عَلٰی نُوۡرٍ ؕ یَہۡدِی اللّٰہُ لِنُوۡرِہٖ مَنۡ یَّشَآءُ ؕ وَیَضۡرِبُ اللّٰہُ الۡاَمۡثَالَ لِلنَّاسِ ؕ وَاللّٰہُ بِکُلِّ شَیۡءٍ عَلِیۡمٌ ۙ فِیۡ بُیُوۡتٍ اَذِنَ اللّٰہُ اَنۡ تُرۡفَعَ وَیُذۡکَرَ فِیۡہَا اسۡمُہٗ ۙ یُسَبِّحُ لَہٗ فِیۡہَا بِالۡغُدُوِّ وَالۡاٰصَالِ ۙ . رِجَالٌ ۙ لَّا تُلۡہِیۡہِمۡ تِجَارَۃٌ وَّلَا بَیۡعٌ عَنۡ ذِکۡرِ اللّٰہِ وَاِقَامِ الصَّلٰوۃِ وَاِیۡتَآءِ الزَّکٰوۃِ ۪ۙ یَخَافُوۡنَ یَوۡمًا تَتَقَلَّبُ فِیۡہِ الۡقُلُوۡبُ وَالۡاَبۡصَارُ ٭ۙ
(সূরা আন নূর – ৩৫–৩৭)
৪. আগে– পরে ১১ বার দরুদ শরীফ পাঠ করে সূরা কাওসার ১১ বার তেলাওয়াত করে ফুঁক দিলে চোখ ওঠা ভালো হয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ ।
শেষকথাঃ
সুপ্রিয় পাঠক । উল্লেখিত আমলগুলো কোরআন এবং হাদীসের পাশাপাশি হাকীমুল উম্মাত মাওলানা আশরাফ আলী থানভী রহ: এর আমলে কোরআনি এবং আল্লামা আনোয়ার শাহ কাশ্মীরি রহ: এর আমালিয়্যাতে কাশ্মীরি গ্রন্থ থেকে নেওয়া । ঐ দোয়াগুলো ইখলাসের সঙ্গে দৃঢ় বিশ্বাস এবং আস্থা নিয়ে পাঠ করুন উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহু। আরো
জীবন ঘনিষ্ঠ যেকোনো দোয়া দরুদ জানতে কমেন্ট করুন । সবাই ভাল থাকুন । সুস্থ থাকুন । আজ এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ হাফেজ ।
আরো পড়ুনঃ বাংলাতে বায়োডাটা লেখার নিয়ম
পিজি হাসপাতালে অনলাইন টিকিট বুকিং করার নিয়ম
গ্রন্থনা: মাওলানা শরিফ আহমাদ
লেখক ও শিক্ষক
খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করে।এই পোস্টটি পড়ে আমার অনেক উপকার হয়েছে। ধন্যবাদ
[…] […]